দরবস্ত আল-মনসূর মাদরাসা

November 12 2018, 03:43

qowmipedia.com,

প্রতিষ্ঠানের নাম :- দরবস্ত আল-মনসূর মাদরাসা

প্রতিষ্ঠা কাল :- ৩১ মে ২০০০ ঈসায়ী

প্রতিষ্ঠাতা :- এলাকাবাসী যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন

প্রতিষ্ঠাকালিন মুহতামিম :- মাওলানা সাদ উদ্দীন রব্বানী

প্রতিষ্ঠাকালিন শিক্ষাসচিব :- মাওলানা সনোওর আলী

প্রতিষ্ঠাকালিন শিক্ষকবৃন্দ :- মাওলানা সাদ উদ্দীন রব্বানী
মাওলানা শামছুল ইসলাম
মাওলানা সনোওর আলী
মাওলানা শাহাবুদ্দীন
মাওলানা মূঈনুদ্দীন

প্রতিষ্ঠাকালিন জামাত সংখ্যা,বর্তমান সমাপনী জামাত / মাদরাসা দাওরায়ে হাদিস পর্যন্ত হলে্ এর উদ্বোধনীর সন :- প্রতিষ্ঠাকালিন ইবতেদাইইয়্যাহ ৩য় বর্ষ (৩য় শ্রেণী) পর্যন্ত ছিলা।
বর্তমানে আন্তর্জাতিক মানের হিফজ শাখা ও সানোবিয়্যাহ আম্মাহ ১ম বর্ষ (৯ম শ্রেণী) পর্যন্ত আছে।

প্রতিষ্ঠাকাল থেকে চলমান সময় পর্যন্ত কৃতি শিক্ষার্থীর নাম, তাদের বর্তমান সামাজিক- অবস্থান :- ১। দরবস্ত আল-মনসূর মাদরাসার হিফয সমাপনকারী ছাত্র হাফিজ আব্দুল্লাহ আল-মাহফুজ সে সৌদিআরবে অনুষ্ঠিত ২০১৫ সালের আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সমগ্র বিশ্বের মধ্যে ৩য় স্থান অর্জন করে। বর্তমানে সে ঢাকায় লেখাপড়া করছে।
২। হাফিজ আব্দুল্লাহ আল-মাদউদ সে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ২০১৪ সালের জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১০ পারা গ্রুপে সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে ১ম স্থান অর্জন করেছে। বর্তমানে সে সিলেট মাছিমপুর মাদরাসায় লেখা পড়া করছে।

মাদরাসার স্বর্নোজ্বল ইতিহাস :- একুশ শতকের দৃষ্টান্ত হয়ে এগিয়ে চলছে দরবস্ত আল-মনসুর মাদ্রাসা
.
দু\’হাজার সালে সংক্ষিপ্ত পরিসরে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাটির বয়স এখন প্রায় দেড়যুগ। কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী রূপকন্যা জৈন্তার প্রাণকেন্দ্র দরবস্ত বাজারের সন্নিকটে অবস্থিত মাদরাসাটি একুশ শতকের আধুনিক জৈন্তার দৃষ্টান্ত হয়ে এগিয়ে চলছে বলে মনে করেন বিশিষ্টমহল। চলতি শতকে প্রতিষ্ঠিত হওয়া আরো কয়েকটি মাদরাসার তুলনায় দরবস্ত আল-মনসূর মাদরাসা অনেক অনেক এগিয়ে। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলা মাদরাসাটি দৃষ্টান্ত স্থাপনে সক্ষম হওয়ার পেছনে রয়েছে যুগোপযোগী সিদ্ধান্তগ্রহণ ও অব্যাহত কার্যক্রম। ফান্দু জামে মসজিদের বারান্দায় শুরু হওয়া মাদরাসাটি আজ নিজস্ব দৃষ্টিনন্দন ক্যাম্পাসে সুপ্রতিষ্ঠিত। দেড়যুগ ধরে অাঁধারঘেরা পল্লীতে আলো দিয়ে যাচ্ছে লাইট হাউজ হয়ে। \”মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের নিমিত্ত দারুল উলুম দেওবন্দের শিক্ষা-কারিকুলাম ও নীতি-আদর্শ অনুসরণে আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাতের মতাদর্শে একঝাঁক আদর্শবান খাঁটি আল্লাহ ওয়ালা বা-আমল আলিমে হক্কানী ও সুদক্ষ হাফিজে কুরআন তৈরি করা\”র মহৎ লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই নিরবচ্ছিন্ন পথ চলছে মাদরাসাটি।
\’প্রতিটি কওমি মাদরাসা একেকটি আলোর মিনার\’ প্রবাদটির বাস্তব প্রতিচ্ছবি যেনো এই মাদরাসা। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে নিয়ে এপর্যন্ত অসংখ্য আল্লাহর ওলিদের পরশে ধন্য হয়েছে এলাকাবাসী। খলিফায়ে মাদানী হযরত ডাক্তার আলী আসগর নূরীর সুযোগ্য খলিফা পীরে কামেল আল্লামা আমীন উদ্দিন শায়খে কাতিয়া থেকে নিয়ে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দারুল উলুম দেওবন্দের নাইবে শায়খুল হাদিস কারী সাইয়েদ উসমান মনসুরপুরী, মুফতিয়ে আযম সাইয়েদ সালমান মনসুরপুরী, পীরে কামেল আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার মুবাল্লিগে ইসলাম আল্লামা ইবরাহীম আফ্রিকী, মুসলমানদের প্রথম কিবলা মসজিদুল আকসার ইমাম-খতিব ড. আলী উমর ইয়াকুব আব্বাসী, দারুল উলুম দেওবন্দের সাবেক মুহাদ্দিস আল্লামা মুজাম্মিল আলী, তাখাসসুল ফিল হাদিসের উস্তাদ মুফতি নাসিম কাসেমীসহ অনেক পীর-বুজুর্গের দোয়া নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে মাদরাসাটি।
এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহর দক্ষ পরিচালনায় ও হাফিজ তাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে এবং প্রায় ১৮ জন শিক্ষকের নিবিড় পরিচর্যায় মাদরাসায় পড়া-লেখা করছেন প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক ছাত্র। প্রতিযোগিতার ময়দানে মেধাবীদের উপস্থাপন করতে, লালন-পালনের জন্যে আবাসিক ব্যবস্থাও করা হয়েছে বছর দুয়েক আগ থেকে। ২০০৪ ঈসাব্দের ২১ সেপ্টেম্বর হাফিজ মাওলানা আব্দুল হাইয়ের মাধ্যমে শুভযাত্রা হয় তাহফিজুল কুরআন বিভাগের। শুরু থেকে এপর্যন্ত সফলতার সঙ্গে বিদ্যুৎ গতিতে এগিয়ে চলছে এ বিভাগটি।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, জৈন্তার শত বছরের প্রচলিত শিক্ষাধারায় বৈচিত্র্য আনার লক্ষ্যে হিফজ বিভাগকে ছয়টি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। আরো দেখা যায়, ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর রাজিয়াল্লাহু আনহু, দ্বিতীয় খলিফা হযরত উমর রাজিয়াল্লাহু আনহু, তৃতীয় খলিফা হযরত উসমান রাজিয়াল্লাহু আনহু, চতুর্থ খলিফা হযরত আলী রাজিয়াল্লাহু আনহু, হযরত জায়েদ বিন সাবিত রাজিয়াল্লাহু আনহু ও ইমাম আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত গ্রুপগুলো দক্ষ-অভিজ্ঞ ছয়জন শিক্ষকের নিবিড় পরিচর্যায় তৈরি হচ্ছে প্রতিযোগিতার জন্য।
হিফজ বিভাগ থেকে প্রাপ্ত সূত্রে জানা যায়, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে গ্রুপগুলোকে আরো ঢেলে সাজানো হবে। নতুন ছাত্রদের হিফজ শুরুর আগে, এক বছরের জন্যে \’নাজারানা\’ গ্রুপে ভর্তি হতে হবে।
\’ছফফুল হুফফাজ\’ নামে রয়েছে আরেকটি ব্যতিক্রমী আয়োজন। হিফজ সমাপনকারী ছাত্রদের জন্যে এই আয়োজনটি খুবই ফলপ্রসূ বলে জানান ছফফুল হুফফাজের একাধিক শিক্ষার্থী। জৈন্তা এলাকায় অভিনব এই ক্লাসটির বিশেষত্ব হচ্ছে, পূর্ব সিলেট আযাদ দ্বীনি আরবী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে হিফজ সমাপনকারী ছাত্ররা বাংলা-ইংরেজি-আরবীর সাথেসাথে কুরআনে কারীমও নিয়মিত শুনিয়ে খতম করে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
জানা যায়, গত প্রায় একযুগে \”বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ\”, \”পূর্ব সিলেট আযাদ দ্বীনি আরবী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড\” ও \”হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন\”র কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশই বৃত্তি লাভ করে মাদরাসার সুনাম অক্ষুণ্ণ রেখেছে। এ বছর ত্রিশ পারার ফাইন্যাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় পনেরো জন শিক্ষার্থী। সৌদি দূতাবাস কর্তৃক দেশব্যাপী হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাইপর্বে কৃতিত্বের উজ্জ্বল সাক্ষর রাখতেও সক্ষম হয়েছে আল-মনসূরের শিক্ষার্থীরা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করে জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ী হয়ে মাদরাসার মান বাড়াতে সক্ষম হয় তারা। এই মাদরাসারই আলো-বাতাস খেয়ে বেড়ে ওঠা হাফিজ আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ তাহফিজুল কুরআন ওয়াস সুন্নাহ মাদরাসা থেকে আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ২য় স্থান অর্জনের মাধ্যমে বিশ্ব-দরবারে বাংলাদেশের মান আরো একধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন বিশিষ্টজনদের অনেকেই।
কেমন চলছে আজকের আল মনসূর মাদরাসা এমন একটি প্রশ্নের উত্তরে মাদরাসার মুহতামিম হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহ বলেন- সফলতার ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রতি মাসে আন্তর্জাতিক মানের একজন হাফিজে কুরআন দ্বারাও প্রশিক্ষণের চিন্তা-ভাবনা চলছে। আগের তুলনায় এবছর মাদরাসার ছাত্র সংখ্যা অনেক বেশি। মাদরাসা ক্যাম্পাস ও মসজিদের উভয় তলায় কোনভাবেই ঠাঁই হচ্ছে না। জৈন্তা এলাকার জন্যে সম্পূর্ণ নতুন মাসিক বেতন সিস্টেম চালু করার পরও ছাত্রদের ভিড় বাড়তেই আছে। আমরা ছাত্রদের পর্যাপ্ত জায়গা দিতে ব্যর্থ হচ্ছি। শীঘ্রই মাদরাসার দ্বিতলার কাজ শুরু করে শেষ করা প্রয়োজন। কিন্তু আর্থিকভাবে মাদরাসা তেমন সচ্ছল নয়।
.
কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই একার পক্ষে চালিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। বিশেষ করে কওমি মাদরাসাগুলো কওমের সহযোগিতা না ছাড়া এগিয়ে যেতে পারে না। বার্ষিক মাহফিলসহ বিভিন্নসময়ে অনেক শিক্ষাবিদ-রাজনীতিবিদ মাদরাসা পরিদর্শন করে গেছেন। কেউ কেউ ওয়াদাও করে গেছেন অনেক কিছু, কিন্তু অনেকেই তাদের ওয়াদা রাখেননি বা এ পর্যন্ত পূরণ করেননি বলেও জানা যায়।
পুরো মাদরাসা ঘুরে ফিরে দেখা যায়, ক্যাম্পাসের সামনের বিশাল খোলা ময়দানে মাটি ভরাট করা অত্যন্ত জরুরী। মাদরাসার প্রধান সড়কটির দশাও বেহাল। বর্ষাকালে মারাত্মক কষ্ট লাঘবের জন্য অচিরেই রাস্তাটি পাকাকরণের আশা ব্যক্ত করেন ভুক্তভোগীরা। প্রধান ফটকের রাস্তায় গেইটেরও প্রচুর অভাববোধ করা হচ্ছে। মাদরাসার শুভাকাঙ্ক্ষীরা রাজনীতিবিদদের কৃত ওয়াদাগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন চান।
মাদরাসার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে হাফিজ আব্দুল্লাহ বলেন- এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মাদরাসাটিকে মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। বিশ্বব্যাপী দাওয়াত ইল্লাল্লাহ ও তাবলীগে দীনের মেহনতের জন্য যোগ্য কর্মী বাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে \’দাওয়াহ ও সমাজকল্যাণ বিভাগ\’ প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। এই বিভাগের অধীনে গরীব-অসহায় ও রোগীদের পাশে দাঁড়াবে আল-মনসূর। মসজিদের সাবাহী মক্তবগুলোকে আরো সুপ্রতিষ্ঠিত করে সমাজের সর্বস্তরে দীনের আলো পৌঁছানোর ব্যবস্থাও করা হবে ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরো বলেন- তার আগে এলাকার সর্বস্তরে দীন পৌঁছাবার জন্যে \’বয়স্ক ইসলাম শিক্ষা কোর্স\’র কার্যক্রম শুরু করতে চাই। মাদরাসায় প্রতিষ্ঠিত লাইব্রেরিকে করতে চাই আরো উন্নত ও সময়োপযোগী বই দিয়ে সমৃদ্ধ।
স্কুল-কলেজ ছাত্রদের দীন শিখানোর কোনো চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে কি না এই প্রশ্নের উত্তরে মাদরাসার মুহতামিম বলেন- সমাজের মানুষ অধিকাংশই জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত। তাদের ৯৫ শতাংশ জন্মগত মুসলমান। কিন্তু অধিকাংশই শুদ্ধ করে ইসলামের কালিমাটাও পড়তে জানে না। তাদের মাঝে দীনের মৌলিক শিক্ষা কিভাবে বিস্তার করা যায়, এনিয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। দেখা যাক কি হয়।
তিনি আরো বলেন- তবে হ্যাঁ এটাও মনে রাখতে হবে, অনেক জেনারেল শিক্ষিতরা তাদের সন্তানকে দীনি শিক্ষায় শিক্ষিত ও হাফিজে কুরআন বানানোর আশা পোষণ করেন, কিন্তু উপযুক্ত পরিবেশের মানানসই ক্যাম্পাস খুঁজে পান না বলেই এদিকে অগ্রসর হন না। আমরা দরবস্ত আল-মনসূর মাদরাসাকে সেই অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, যে অবস্থানে গেলে পরে ধানীর দুলালীরাও এসে দীনের মৌলিক শিক্ষা অর্জন করতে হীনম্মন্যতায় না ভোগেন। সে লক্ষ্যে আমরা কিছুটা এগিয়েও গেছি। এখন মাদরাসায় প্রায় উচ্চশিক্ষিত ফ্যামিলির সন্তানরা আছে।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে মাদরাসাটি। পরিদর্শনে সেই সত্যটি চোখে পড়ে। সমৃদ্ধ কম্পিউটার ল্যাবের প্রাথমিক কার্যক্রমও শুরু হয়ে গেছে। মাদরাসার হিসাব বিভাগকে সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজডের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়। সর্বজন গ্রহণযোগ্য মানের একটি ইসলামী বিদ্যালয় হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে এখলাসিয়াতের সাথে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন মাদরাসার মুহতামিম দুবাই প্রবাসী হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহ।

মাদরাসার বর্তমান অবস্থা বর্ণনা করে আগামীর পরিকল্পনা :- বর্তমানে মাদরাসা খুব দ্রুতগতিতে উন্নতির দিকে এগিয়েযাচ্ছে। আগামীতে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ একটি বিদ্যাপিঠে রুপান্তরিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।

মাদরাসাটি যে বোর্ডের অধিনে :- বেফাকুল মাদারিসিল ইসলামিয়া বাংলাদেশ।

মাদরাসার হিসাব ব্যাবস্থা / ফান্ড:- ৪টি যথাক্রমে ১। সাধারণ, ২। গোরাবা, ৩। নির্মাণ, ৪। অন্যান্য।

বর্তমান মুহতামিম :- হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহ।

বর্তমান মুহতামিমের মোবাইল নাম্বার :- +৮৮০১৭৮৯৬৪১৭৭৯

বর্তমান শিক্ষাসচিব :- মাওলানা মুনীর উদ্দীন

বর্তমান শিক্ষকবৃন্দের তালিকা :- হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহ
মাওলানা মূঈনুদ্দীন
হাফিজ তাজুল ইসলাম
মাওলানা মুনীর উদ্দীন
মুহাম্মদ শিহাব উদ্দীন
মাওলানা সুলাইমান আহমদ
মাওলানা বাহার উদ্দীন
মাওলানা মোবারক আলী
হাফিজ মাওলানা কাওছার আহমদ
মাওলানা রফিক আহমদ
মাস্টার উসমান আলী
মাওলানা হিলাল আহমদ
মাওলানা সনোওর আলী
মাওলানা আব্দুল ওয়াহিদ
মাওলানা আবুল কালাম
হাফিজ মুঈনুদ্দীন
হাফিজ এহসান উল্লাহ
হাফিজ শহিদুল ইসলাম
হাফিজ জয়নুল আবেদীন
হাফিজ মুখলিসুর রহমান
হাফিজ মাওলানা আব্দুল্লাহ
হাফিজ মুহাম্মদ ইয়াহইয়া

চলমান মোট ছাত্র সংখ্যা :- ১৪৩৯-৪০ হিজরী শিক্ষাবর্ষের ভর্তি ক্রমানুসারে ৩০৮ জন।

চলমান দাওরায়ে হাদিস ছাত্র সংখ্যা :- হিফজ তাকমীল ১৮ জন। সানোবিয়্যাহ আম্মাহ ১ম বর্ষ (৯ম শ্রেণী) ১০ জন।

চলমান ছাত্রাবাসে অবস্থান রত ছাত্র সংখ্যা :- ১১০ জন।

তথ্য দানকারীর নাম :- মুহাম্মাদ শিহাব উদ্দীন

তথ্য দানকারীর মোবাইল :- +৮৮০১৭১৫৬৪৩০২৫

তথ্য দানকারীর ইমেইল :- msu643025@gmail.com

Spread the love
Manual1 Ad Code
Manual2 Ad Code